শাহী আল-সাদাত শিশু অধিকার রক্ষায় এক অনন্য যোদ্ধা
শাহী আল-সাদাত: শিশু অধিকার রক্ষায় এক অনন্য যোদ্ধা
শাহী আল-সাদাত একজন ১৫ বছর বয়সী চেঞ্জমেকার যিনি বাংলাদেশে শিশু অধিকার রক্ষা করার জন্য অবিশ্বাস্য কাজ করছেন। মাত্র ১৩ বছর বয়সে, তিনি প্রতিষ্ঠা করেন “দ্য স্টার্টআপ আইও”, যা বাংলাদেশের প্রথম প্রতিষ্ঠান যা তার সকল মুনাফা শিশু অধিকার রক্ষায় বিনিয়োগ করে।
অলাভজনক প্রতিষ্ঠানের সাফল্য-দ্য স্টার্টআপ আই .ও
শাহী আল-সাদাতের প্রতিষ্ঠান “দ্য স্টার্টআপ আইও” উল্লেখযোগ্য পরিমাণ অর্থ আয় করলেও, এটি একটি অলাভজনক প্রতিষ্ঠান হিসেবে বিবেচিত হয় কারণ এটি তার সব আয় ও রাজস্ব শিশু অধিকার রক্ষা ও সচেতনতা বৃদ্ধির কার্যক্রমে ব্যয় করে।
সাদাতের স্বপ্নের পথে সহায়কের হাত
শাহীর স্বপ্ন বাস্তবায়িত হয় যখন তিনি মেহেরপুর জেলার উপ-কমিশনার মোহাম্মদ শামীম হাসানের সাথে দেখা করেন। শামীম হাসান এই তরুণের মধ্যে একটি সেবামূলক মনোভাব দেখতে পান এবং তিনি সহায়তার হাত বাড়িয়ে দেন। শাহীকে তিনি নিজের ছেলের মতো মনে করেন।
শিশুদের সুরক্ষায় সাদাতের সংগঠনসমূহ
জেলার প্রশাসকের প্রেরণা ও সহায়তায়, সাদাত শিশুদের নিরাপত্তা সম্পর্কিত উদ্বেগগুলি সমাধান করার মিশনে যাত্রা শুরু করেন। তিনি “কিডস হেল্পলিঙ্ক”, “স্টার্টআপ সাইবার”, “গার্লস টিনসেফ” এবং “টিন এক্স” নামক সংস্থাগুলি প্রতিষ্ঠা করেন, যাদের লক্ষ্য শিশুদের অনলাইন ও অফলাইন অভিজ্ঞতাকে সুরক্ষিত রাখা।
শাহী আল-সাদাত শিশু অধিকার রক্ষায় এক অনন্য যোদ্ধা
শাহী আল-সাদাত শিশু অধিকার রক্ষায় এক অনন্য যোদ্ধা
শাহী আল-সাদাত: শিশু অধিকার রক্ষায় এক অনন্য যোদ্ধা
শাহী আল-সাদাত একজন ১৫ বছর বয়সী চেঞ্জমেকার যিনি বাংলাদেশে শিশু অধিকার রক্ষা করার জন্য অবিশ্বাস্য কাজ করছেন। মাত্র ১৩ বছর বয়সে, তিনি প্রতিষ্ঠা করেন “দ্য স্টার্টআপ আইও”, যা বাংলাদেশের প্রথম প্রতিষ্ঠান যা তার সকল মুনাফা শিশু অধিকার রক্ষায় বিনিয়োগ করে।
অলাভজনক প্রতিষ্ঠানের সাফল্য-দ্য স্টার্টআপ আই .ও
শাহী আল-সাদাতের প্রতিষ্ঠান “দ্য স্টার্টআপ আইও” উল্লেখযোগ্য পরিমাণ অর্থ আয় করলেও, এটি একটি অলাভজনক প্রতিষ্ঠান হিসেবে বিবেচিত হয় কারণ এটি তার সব আয় ও রাজস্ব শিশু অধিকার রক্ষা ও সচেতনতা বৃদ্ধির কার্যক্রমে ব্যয় করে।
সাদাতের স্বপ্নের পথে সহায়কের হাত
শাহীর স্বপ্ন বাস্তবায়িত হয় যখন তিনি মেহেরপুর জেলার উপ-কমিশনার মোহাম্মদ শামীম হাসানের সাথে দেখা করেন। শামীম হাসান এই তরুণের মধ্যে একটি সেবামূলক মনোভাব দেখতে পান এবং তিনি সহায়তার হাত বাড়িয়ে দেন। শাহীকে তিনি নিজের ছেলের মতো মনে করেন।
শিশুদের সুরক্ষায় সাদাতের সংগঠনসমূহ
জেলার প্রশাসকের প্রেরণা ও সহায়তায়, সাদাত শিশুদের নিরাপত্তা সম্পর্কিত উদ্বেগগুলি সমাধান করার মিশনে যাত্রা শুরু করেন। তিনি “কিডস হেল্পলিঙ্ক”, “স্টার্টআপ সাইবার”, “গার্লস টিনসেফ” এবং “টিন এক্স” নামক সংস্থাগুলি প্রতিষ্ঠা করেন, যাদের লক্ষ্য শিশুদের অনলাইন ও অফলাইন অভিজ্ঞতাকে সুরক্ষিত রাখা।
শাহী আল-সাদাতের সংবেদনশীলতা ও সাইবার নিরাপত্তার উদ্যোগ
শাহী আল-সাদাত ২২ মার্চ, ২০০৯ সালে খুলনা বিভাগের মেহেরপুর জেলার একটি ছোট গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি মেহেরপুর সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের দশম শ্রেণীর ছাত্র। শাহী একজন অত্যন্ত সংবেদনশীল যুবক, যিনি সবসময় তার ব্যক্তিগত অধিকার এবং তার সহপাঠীদের সম্মিলিত অধিকার সম্পর্কে সচেতন। শিশুদের প্রতি তার ভালোবাসা এবং তাদেরকে অনলাইন ও অফলাইন বুলিং ও হয়রানি থেকে রক্ষা করার প্রবল ইচ্ছা তাকে এমন একটি সংগঠন প্রতিষ্ঠার জন্য উদ্বুদ্ধ করে যা শুধু শিশুদের অনলাইন নিরাপত্তা রক্ষা করবে না, বরং তাদেরকে সাইবার সম্পর্কিত এবং অন্যান্য সব ধরণের অপরাধ থেকে রক্ষা করার জন্য শিক্ষা দেবে।
শিশু অধিকার সচেতনতায় ১৫৭টি সেমিনারের আয়োজন
“দ্য স্টার্টআপ আইও” এ পর্যন্ত মেহেরপুর ও সিলেটের বাইরে বাংলাদেশের আরও পাঁচটি জেলায় ১৫৭টি সেমিনার আয়োজন করেছে। এটি আরও বিস্তৃত শ্রোতার কাছে পৌঁছানোর জন্য অনলাইন সেমিনারও আয়োজন করেছে এবং ভবিষ্যতে আরও সেমিনার আয়োজনের আশা করছে।
মেয়েদের সুরক্ষায় দ্য স্টার্টআপ আইও
শাহী আল-সাদাতের “দ্য স্টার্টআপ আইও” এর একটি গুরুত্বপূর্ণ কাজ হলো মেয়েদের সুরক্ষা। তার প্রতিষ্ঠান “গার্লস টিনসেফ” বাংলাদেশে কিশোরী মেয়েদের সুরক্ষা নিশ্চিত করার জন্য সচেতনতা প্রদান করছে।
মা ও বন্ধুর অনুপ্রেরণায় শিশু বিবাহ প্রতিরোধ
শাহী তার মা মোছা:সুরাইয়া আক্তার এবং তার বন্ধু মাইশা মালিহা সোহা এর অনুপ্রেরণায় মেয়েদের সুরক্ষা নিয়ে কাজ শুরু করেন এবং জেলা প্রশাসনের সহায়তায় এটি চালিয়ে যাচ্ছেন। তার দল এ পর্যন্ত প্রায় সাতটি শিশু বিবাহ প্রতিরোধ করতে সক্ষম হয়েছে।
লিগ্যাল এইড প্রকল্প
শাহী আল-সাদাত “লিগ্যাল এইড” (কিডস হেল্পলিঙ্ক) নিয়ে কাজ শুরু করেন তার পিতা মো. শফিকুল ইসলাম এবং তার প্রিয় সিনিয়র ব্যক্তি মো. শামীম হাসান এর অনুপ্রেরণায়।
কিডস হেল্পলিঙ্ক~ শিশুদের আইনি সহায়তা প্রদান
কিডস হেল্পলিঙ্ক খুলনা বিভাগে অবস্থিত যা শিশুদের জন্য আইনি সহায়তা সম্পর্কিত তথ্য প্রদান করে। এটি মেহেরপুর জেলার সম্মানিত উপ-কমিশনার এবং জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মো. শামীম হাসান দ্বারা শুভ উদ্বোধন করা হয়।
শিশুবিবাহ ও শিশু শ্রম প্রতিরোধে যৌথ উদ্যোগ
“দ্য স্টার্টআপ আইও” জেলা প্রশাসন ও বাংলাদেশ পুলিশের সাথে যৌথভাবে কাজ করে শিশুবিবাহ, শিশু শ্রম, শিশু পাচার এবং নারীর বিরুদ্ধে সহিংসতা প্রতিরোধে একটি পদক্ষেপ এগিয়ে যায়।
সাদাতের সহযোগিতামূলক মনোভাব ও নিরাপদ ভবিষ্যতের প্রতিশ্রুতি
শাহীর এই সহযোগিতামূলক মনোভাব এবং তার অবিরাম প্রচেষ্টা বাংলাদেশের শিশুদের জন্য একটি নিরাপদ ও সুরক্ষিত ভবিষ্যত নিশ্চিত করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।
শাহী আল-সাদাতের সংবেদনশীলতা ও সাইবার নিরাপত্তার উদ্যোগ
শাহী আল-সাদাত ২২ মার্চ, ২০০৯ সালে খুলনা বিভাগের মেহেরপুর জেলার একটি ছোট গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি মেহেরপুর সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের দশম শ্রেণীর ছাত্র। শাহী একজন অত্যন্ত সংবেদনশীল যুবক, যিনি সবসময় তার ব্যক্তিগত অধিকার এবং তার সহপাঠীদের সম্মিলিত অধিকার সম্পর্কে সচেতন। শিশুদের প্রতি তার ভালোবাসা এবং তাদেরকে অনলাইন ও অফলাইন বুলিং ও হয়রানি থেকে রক্ষা করার প্রবল ইচ্ছা তাকে এমন একটি সংগঠন প্রতিষ্ঠার জন্য উদ্বুদ্ধ করে যা শুধু শিশুদের অনলাইন নিরাপত্তা রক্ষা করবে না, বরং তাদেরকে সাইবার সম্পর্কিত এবং অন্যান্য সব ধরণের অপরাধ থেকে রক্ষা করার জন্য শিক্ষা দেবে।
শিশু অধিকার সচেতনতায় ১৫৭টি সেমিনারের আয়োজন
“দ্য স্টার্টআপ আইও” এ পর্যন্ত মেহেরপুর ও সিলেটের বাইরে বাংলাদেশের আরও পাঁচটি জেলায় ১৫৭টি সেমিনার আয়োজন করেছে। এটি আরও বিস্তৃত শ্রোতার কাছে পৌঁছানোর জন্য অনলাইন সেমিনারও আয়োজন করেছে এবং ভবিষ্যতে আরও সেমিনার আয়োজনের আশা করছে।
মেয়েদের সুরক্ষায় দ্য স্টার্টআপ আইও
শাহী আল-সাদাতের “দ্য স্টার্টআপ আইও” এর একটি গুরুত্বপূর্ণ কাজ হলো মেয়েদের সুরক্ষা। তার প্রতিষ্ঠান “গার্লস টিনসেফ” বাংলাদেশে কিশোরী মেয়েদের সুরক্ষা নিশ্চিত করার জন্য সচেতনতা প্রদান করছে।
মা ও বন্ধুর অনুপ্রেরণায় শিশু বিবাহ প্রতিরোধ
শাহী তার মা মোছা:সুরাইয়া আক্তার এবং তার বন্ধু মাইশা মালিহা সোহা এর অনুপ্রেরণায় মেয়েদের সুরক্ষা নিয়ে কাজ শুরু করেন এবং জেলা প্রশাসনের সহায়তায় এটি চালিয়ে যাচ্ছেন। তার দল এ পর্যন্ত প্রায় সাতটি শিশু বিবাহ প্রতিরোধ করতে সক্ষম হয়েছে।
লিগ্যাল এইড প্রকল্প
শাহী আল-সাদাত “লিগ্যাল এইড” (কিডস হেল্পলিঙ্ক) নিয়ে কাজ শুরু করেন তার পিতা মো. শফিকুল ইসলাম এবং তার প্রিয় সিনিয়র ব্যক্তি মো. শামীম হাসান এর অনুপ্রেরণায়।
কিডস হেল্পলিঙ্ক~ শিশুদের আইনি সহায়তা প্রদান
কিডস হেল্পলিঙ্ক খুলনা বিভাগে অবস্থিত যা শিশুদের জন্য আইনি সহায়তা সম্পর্কিত তথ্য প্রদান করে। এটি মেহেরপুর জেলার সম্মানিত উপ-কমিশনার এবং জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মো. শামীম হাসান দ্বারা শুভ উদ্বোধন করা হয়।
শিশুবিবাহ ও শিশু শ্রম প্রতিরোধে যৌথ উদ্যোগ
“দ্য স্টার্টআপ আইও” জেলা প্রশাসন ও বাংলাদেশ পুলিশের সাথে যৌথভাবে কাজ করে শিশুবিবাহ, শিশু শ্রম, শিশু পাচার এবং নারীর বিরুদ্ধে সহিংসতা প্রতিরোধে একটি পদক্ষেপ এগিয়ে যায়।
সাদাতের সহযোগিতামূলক মনোভাব ও নিরাপদ ভবিষ্যতের প্রতিশ্রুতি
শাহীর এই সহযোগিতামূলক মনোভাব এবং তার অবিরাম প্রচেষ্টা বাংলাদেশের শিশুদের জন্য একটি নিরাপদ ও সুরক্ষিত ভবিষ্যত নিশ্চিত করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।